সোমবার (২১ অক্টোবর) ভোররাতে শহরের নারুলী এলাকার নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়।গ্রেফতার হওয়া সাকিব খান বগুড়া সদর উপজেলার নারুলী এলাকার ফরহাদ খানের ছেলে।
শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালিদ মুনসুর জানান, “সাইবার নিরাপত্তা আইনে পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। সেই মামলার ভিত্তিতেই সাকিব খানকে গ্রেফতার করা হয়েছে।”
সূত্র জানায়, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সদস্য সচিব ও ‘জুলাই আন্দোলনের কর্মী’ হিসেবে পরিচিত সাকিব খান সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারবিরোধী একটি পোস্ট দেন। পোস্টটি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, সোমবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে কয়েকটি গাড়িতে সশস্ত্র সদস্যরা তার বাসা ঘেরাও করে অভিযান চালায় এবং পরে তাকে নিয়ে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ‘জুলাই যোদ্ধা’ বলেন, “এটা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফল। পুলিশ এখনো স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি—কোন মামলায় বা কেন গ্রেফতার করা হলো। মনে হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হচ্ছে সাকিবকে।
