রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সিটি স্ক্যান সম্পন্ন হয়েছে। রিপোর্টও নরমাল (স্বাভাবিক) এসেছে।
গতকার রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড।
মেডিকেল বোর্ড জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসন আগের চেয়ে সুস্থ আছেন। দেশেই তার চিকিৎসা নিশ্চিতের চেষ্টা চলছে। ধীরে ধীরে তার স্বাস্থ্যের বিভিন্ন প্যারামিটারেও উন্নতি হচ্ছে। রোববার সিটি স্ক্যান, ইসিজিসহ কয়েকটি টেস্ট করা হয়েছে, সেগুলোর রেজাল্টও নরমাল এসেছে।
এর আগে গত শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) খালেদা জিয়ার এন্ডোস্কপি সম্পন্ন হয়। এরপর তার পাকস্থলীর রক্তক্ষরণ বন্ধ হওয়ার খবর সেদিনই জানিয়েছিল মেডিকেল বোর্ড।
এদিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়াকে দেখতে ও তার শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিতে রোববারও রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে এসেছেন ডাক্তার জুবাইদা রহমান। রাত ১০টায় মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে তার বৈঠক করার কথা রয়েছে বলে জানা গেছে।
উন্নত চিকিৎসার জন্য গত শুক্রবারই লন্ডনে নেয়ার কথা থাকলেও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় বিএনপি চেয়ারপারসনের যাত্রা স্থগিত করা হয়েছে। সবশেষ রোববার দুপুরে তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বিমানযাত্রার ধকল সামলানোর অবস্থায় নেই, তাই এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত থাকলেও আপাতত তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেয়া হচ্ছে না।
গত ২৩ নভেম্বর হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসের সমস্যার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর খালেদা জিয়ার শরীরে আরও কিছু জটিলতা দেখা দেয়। বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতায় সীমাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। এসব কারণে বিদেশে স্থানান্তরের মতো শারীরিক স্থিতিশীলতা এখনো অর্জিত হয়নি। অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড তার চিকিৎসা পরিচালনা করছে।
খালেদা জিয়ার সিটি স্ক্যান সম্পন্ন, রিপোর্ট স্বাভাবিক: মেডিকেল বোর্ড
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সিটি স্ক্যান সম্পন্ন হয়েছে। রিপোর্টও নরমাল (স্বাভাবিক) এসেছে।
গতকার রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড।
মেডিকেল বোর্ড জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসন আগের চেয়ে সুস্থ আছেন। দেশেই তার চিকিৎসা নিশ্চিতের চেষ্টা চলছে। ধীরে ধীরে তার স্বাস্থ্যের বিভিন্ন প্যারামিটারেও উন্নতি হচ্ছে। রোববার সিটি স্ক্যান, ইসিজিসহ কয়েকটি টেস্ট করা হয়েছে, সেগুলোর রেজাল্টও নরমাল এসেছে।
এর আগে গত শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) খালেদা জিয়ার এন্ডোস্কপি সম্পন্ন হয়। এরপর তার পাকস্থলীর রক্তক্ষরণ বন্ধ হওয়ার খবর সেদিনই জানিয়েছিল মেডিকেল বোর্ড।
এদিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়াকে দেখতে ও তার শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিতে রোববারও রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে এসেছেন ডাক্তার জুবাইদা রহমান। রাত ১০টায় মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে তার বৈঠক করার কথা রয়েছে বলে জানা গেছে।
উন্নত চিকিৎসার জন্য গত শুক্রবারই লন্ডনে নেয়ার কথা থাকলেও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় বিএনপি চেয়ারপারসনের যাত্রা স্থগিত করা হয়েছে। সবশেষ রোববার দুপুরে তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বিমানযাত্রার ধকল সামলানোর অবস্থায় নেই, তাই এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত থাকলেও আপাতত তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেয়া হচ্ছে না।
গত ২৩ নভেম্বর হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসের সমস্যার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর খালেদা জিয়ার শরীরে আরও কিছু জটিলতা দেখা দেয়। বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতায় সীমাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। এসব কারণে বিদেশে স্থানান্তরের মতো শারীরিক স্থিতিশীলতা এখনো অর্জিত হয়নি। অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড তার চিকিৎসা পরিচালনা করছে।
