গণঅধিকার পরিষদ থেকে দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল রাতে দলটির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। রাশেদ খানের গণঅধিকার ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেয়ার বিষয়টি গণমাধ্যমে আসার পরই এমন সিদ্ধান্ত নিল দলটি।
গণঅধিকারের দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামানের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যাওয়ায় গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
অন্যদিকে নূর হক বলেন:নুরুল হক বলেন, ফ্যাসিবাদের উত্তাল সময়ে বিএনপি গণঅধিকার পরিষদসহ প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল ও জোট আমরা ফ্যাসিবাদ পতনে একদফার দাবিতে যুগপৎ আন্দোলন করেছিলাম। সেই সময় থেকেই আমাদের আলাপ আলোচনা হয়েছে যে, ফ্যাসিবাদ পতন পরবর্তী রাষ্ট্রকে নতুনভাবে গড়ে তোলার লক্ষে আমরা রাষ্ট্র সংস্কার করব। সেই লক্ষ্যে আমরা একসঙ্গে নির্বাচন এবং একসঙ্গে আগামীতে জাতীয় সরকার করব। যেহেতু আন্দোলনটি কার্যত বিএনপির নেতৃত্বেই হয়েছে। বিএনপির সামগ্রিক সমন্বয়ের মাধ্যমেই হয়েছে। সেই ক্ষেত্রে বিএনপি নেতৃত্ব দিয়েছে।
নুরুল হক আরও বলেন, আন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থানের পরবর্তী গত দেড় বছরে আমরা নিজেরা আলাপ আলোচনা সমন্বয়ের মাধ্যমে একই অবস্থানে থেকে কাজ করেছি। সেক্ষেত্রে আমরা আমাদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানকে নির্বাচনে জয়লাভের কৌশলের অংশ হিসেবে দল থেকে ধানের শীষে নির্বাচন করার অনুমতি দিয়েছি। সে গণঅধিকার পরিষদের পদ থেকে পদত্যাগ করে বিএনপির সদস্য পদ নিয়ে নির্বাচন করবে। আমরা খুব দ্রুত একজনকে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব দেব।
