সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় ব্যাটারিচালিত টমটম গাড়ির স্ট্যান্ড ও ভাড়া নির্ধারণকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী চলা এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
শনিবার দুপুরে দিকে উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের স্বজনশ্রী ও বাউধরন গ্রামের লোকজনের মধ্যে খাড়ারপার এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র থেকে জানা যায়, প্রায় ১৫ দিন আগে রানীগঞ্জ পশ্চিম বাজার গাড়ি স্ট্যান্ড কর্তৃপক্ষ রানীগঞ্জ থেকে বাউধরন রোডের টমটম ভাড়া ৩০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ টাকা নির্ধারণ করে। এতে বাউধরন ও স্বজনশ্রী গ্রামের লোকজনের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। পরে চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের সদস্য বাউধরন গ্রামের সালেহ উদ্দিন আহমদ পুনরায় ভাড়া ৩০ টাকা নির্ধারণ করেন। এতে উভয় গ্রামের টমটম চালকদের মধ্যে বিরোধ আরও তীব্র হয়।
এর জেরে শুক্রবার বিকেলে বাউধরন গ্রামের মুজিব মার্কেট এলাকার গাড়ি স্ট্যান্ড থেকে স্বজনশ্রী গ্রামের টমটমগুলো বের করে দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে শনিবার সকালে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষে আহতদের জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক বদরুদ্দোজা জানান, আহত ৩০ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদের সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এর জেরে শুক্রবার বিকেলে বাউধরন গ্রামের মুজিব মার্কেট এলাকার গাড়ি স্ট্যান্ড থেকে স্বজনশ্রী গ্রামের টমটমগুলো বের করে দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে শনিবার সকালে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষে আহতদের জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক বদরুদ্দোজা জানান, আহত ৩০ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদের সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
